পাওয়ার ফ্যাক্টর কি?
এ.সি. সার্কিটে কারেন্ট ও ভোল্টেজের মধ্যবর্তী কোণের কোসাইন মানকে পাওয়ার ফ্যাক্টর বলে।
অথবা
অ্যাকটিভ পাওয়ার ও আপাত পাওয়ারের অনুপাতকে পাওয়ার ফ্যাক্টর বলে।
(এক্টিভ পাওয়ার অর্থাৎ যে পাওয়ার আমরা ব্যবহার করতে পারি)
(এ.সি. সার্কিটে ভোল্টেজ এবং কারেন্টের গুণফলকে আপাত পাওয়ার বলে।
অথবা
অ্যাকটিভ পাওয়ার ও রিয়্যাকটিভ পাওয়ারের ভেক্টর যোগফলকে আপাত পাওয়ার বলে।
একে S বা Papparent দ্বারা প্রকাশ করা হয়। এর একক ভোল্ট অ্যাম্পিয়ার।
অথবা
অ্যাকটিভ পাওয়ার ও আপাত পাওয়ারের অনুপাতকে পাওয়ার ফ্যাক্টর বলে।
(এক্টিভ পাওয়ার অর্থাৎ যে পাওয়ার আমরা ব্যবহার করতে পারি)
(এ.সি. সার্কিটে ভোল্টেজ এবং কারেন্টের গুণফলকে আপাত পাওয়ার বলে।
অথবা
অ্যাকটিভ পাওয়ার ও রিয়্যাকটিভ পাওয়ারের ভেক্টর যোগফলকে আপাত পাওয়ার বলে।
একে S বা Papparent দ্বারা প্রকাশ করা হয়। এর একক ভোল্ট অ্যাম্পিয়ার।
ভোল্টেজ V এবং কারেন্ট I হলে,
S = VI)
মানে পাওয়ার ফ্যাক্টর = অ্যাকটিভ পাওয়ার / আপাত পাওয়ার
কারেন্ট ও ভোল্টেজের মধ্যবর্তী কোণ ϴ হলে,
পাওয়ার ফ্যাক্টর হবে (pf) = Cosϴ
ইহার কোন একক নাই, শতকরা (%) হিসাবে প্রকাশ করা হয় ৷
সঠিক পাওয়ার ফ্যাক্টর (p.f) এর মান জানা না থাকলে, হিসেব করার সময় আদর্শ মান হিসেবে পাওয়ার ফ্যাক্টর ৮০% ধরে অর্থাৎ p.f = 0.8 (ল্যাগিং) ধরে হিসাব করা হয়৷
S = VI)
মানে পাওয়ার ফ্যাক্টর = অ্যাকটিভ পাওয়ার / আপাত পাওয়ার
কারেন্ট ও ভোল্টেজের মধ্যবর্তী কোণ ϴ হলে,
পাওয়ার ফ্যাক্টর হবে (pf) = Cosϴ
ইহার কোন একক নাই, শতকরা (%) হিসাবে প্রকাশ করা হয় ৷
সঠিক পাওয়ার ফ্যাক্টর (p.f) এর মান জানা না থাকলে, হিসেব করার সময় আদর্শ মান হিসেবে পাওয়ার ফ্যাক্টর ৮০% ধরে অর্থাৎ p.f = 0.8 (ল্যাগিং) ধরে হিসাব করা হয়৷
পাওয়ার ফ্যাক্টর তিন প্রকার:
১. ল্যাগিং পাওয়ার ফ্যাক্টর (Lagging Power Factor)
২. লিডিং পাওয়ার ফ্যাক্টর (Leading Power Factor)
৩. ইউনিটি পাওয়ার ফ্যাক্টর (Unity Power Factor)
২. লিডিং পাওয়ার ফ্যাক্টর (Leading Power Factor)
৩. ইউনিটি পাওয়ার ফ্যাক্টর (Unity Power Factor)
পাওয়ার ফ্যাক্টর,cosθ=kW/kVA
পাওয়ার ফ্যাক্টর ৮০% অর্থাৎ Cosθ= ০.৮ বলতে বুঝি ১০০ kVA সাপ্লাই পাওয়ার হলে আমরা ৮০ কিলোওয়াট এ্যাক্টিভ পাওয়ার পাওয়া যাবে। পাওয়ার ফ্যাক্টর লোড এর উপর র্নিভর করে। যদি লোড Capacitive হয় তাহলে পাওয়ার ফ্যাক্টর লিডিং হয় আর যদি লোড Inductive হয় তাহলে পাওয়ার ফ্যাক্টর ল্যাগিং হয়। লোড Resistive হলে পাওয়ার ফ্যাক্টর Unity হয়, অর্থাৎ 'এক' ।
•
পাওয়ার ফ্যাক্টর ৮০% অর্থাৎ Cosθ= ০.৮ বলতে বুঝি ১০০ kVA সাপ্লাই পাওয়ার হলে আমরা ৮০ কিলোওয়াট এ্যাক্টিভ পাওয়ার পাওয়া যাবে। পাওয়ার ফ্যাক্টর লোড এর উপর র্নিভর করে। যদি লোড Capacitive হয় তাহলে পাওয়ার ফ্যাক্টর লিডিং হয় আর যদি লোড Inductive হয় তাহলে পাওয়ার ফ্যাক্টর ল্যাগিং হয়। লোড Resistive হলে পাওয়ার ফ্যাক্টর Unity হয়, অর্থাৎ 'এক' ।
•
লিডিং পাওয়ার ফ্যাক্টর হল যখন কারেন্ট ভোল্টেজ এর থেকে এগিয়ে থাকে। যেমনঃ ৯০ ডিগ্রী লিডিং পাওয়ার ফ্যাক্টর বলতে বোঝায় কারেন্ট ভোল্টেজের সাপেক্ষে ৯০ ডিগ্রী এগিয়ে আছে।
• ল্যাগিং পাওয়ার ফ্যাক্টর হল যখন কারেন্ট ভোল্টেজ এর থেকে পিছিয়ে থাকে। যেমনঃ ৯০ ডিগ্রী ল্যাগিং পাওয়ার ফ্যাক্টর বলতে বোঝায় কারেন্ট ভোল্টেজের সাপেক্ষে ৯০ ডিগ্রী পিছিয়ে আছে।
• পাওয়ার ফ্যাক্ট্রর Correction বলতে আমরা সহজে বুঝি কোন একটা সিস্টেমে Reactive পাওয়ার এর পরিমান কমিয়ে Active পাওয়ার এর পরিমান বাড়ানো। আমরা সাধারনত ক্যাপাসিটর ব্যাংক অথবা সিংক্রোনাস মোটর ব্যবহার করে পাওয়ার ফ্যাক্টর Correction ও improve করে থাকি। ইন্ডাস্ট্রিতে Capacitor Bank ব্যবহার করে পাওয়ার ফ্যাক্টর Correction করা হয়।
• ল্যাগিং পাওয়ার ফ্যাক্টর হল যখন কারেন্ট ভোল্টেজ এর থেকে পিছিয়ে থাকে। যেমনঃ ৯০ ডিগ্রী ল্যাগিং পাওয়ার ফ্যাক্টর বলতে বোঝায় কারেন্ট ভোল্টেজের সাপেক্ষে ৯০ ডিগ্রী পিছিয়ে আছে।
পাওয়ার ফ্যাক্টর ইমপ্রুভমেন্ট প্লানট |
আমরা centrally ক্যাপাসিটর ব্যাঙ্ক ব্যবহার না করে প্রত্যেক লোডে ক্যাপাসিটর ব্যবহার করতে পারি। অথবা যে সব লোড লো পাওয়ার ফ্যাক্টর এর জন্য দায়ী সে সব লোড এর ব্যবহার কমিয়ে ও পাওয়ার ফ্যাক্টর ইম্প্রুভ করতে পারি।
পাওয়ার ফ্যাক্টর কম হওয়ার কারণগুলো নিচে দেওয়া হলঃ
১। লোড যদি ইন্ডাক্টিভ হয় পাওয়ার ফ্যাক্টর কম হয়।২। আর্ক ল্যাম্পের কারনেও পাওয়ার ফ্যাক্টর কম হয়।
৩। ইন্ডাস্ট্রিয়াল হিটারের কারনেও পাওয়ার ফ্যাক্টর কম হয়।
পাওয়ার ফ্যাক্টর কম হলে যে সমস্যা হয় তা হলঃ
ক) কম পাওয়ার ফ্যাক্টর এর কারনে কপার লজ বেশি হয়, ফলে ইকুইপমেন্টের কার্যদক্ষতা কমে যায়।খ) কম পাওয়ার ফ্যাক্টর এর কারনে একই লোডের জন্য জেনারেটর ও ট্রান্সফরমার বড় সাইজের দরকার হয়।
গ) কম পাওয়ার ফ্যাক্টর এর কারনে জেনারেটর, ট্রান্সফরমার, ট্রান্সমিশন ও ডিস্ত্রিবিশন লাইনের ভোল্টেজ ড্রপ বেশি হয়, ফলে রেগুলেশনে সমস্যা হয়।
ঘ) কম পাওয়ার ফ্যাক্টর এর জন্য জেনারেটিং স্টেশনের কর্মদক্ষতা কম হয়। যার ফলে ট্রান্সমিশন লাইন ও ট্রান্সফরমার এর ক্যাবলের মধ্য অনেক বেশি কারেন্ট প্রবাহের ফলে ভোল্টেজের ঘাটতি হয় এবং সাইজ ও বাড়াতে হয়।
ঙ) নিন্ম পাওয়ার ফ্যাক্টর এর কারনে প্রদত্ত লোডের জন্য স্থির ভোল্টেজ এ যে কারেন্ট প্রয়োজন হয় , তার চেয়ে বেশি কারেন্ট লাগে।
No comments:
Post a Comment