4G
“G” এর পূর্ণ রুপ হচ্ছে Generation। ১৯৮০ সালে 1জি বেতার মোবাইল টেলিকমিউনিকেশন প্রযুক্তি চালু হওয়ার ২৮ বছর পর ২০০৮ সালে 4 জি চালু হয়। 4G এর পূর্ণ রুপ হচ্ছে Fourth Generation। 4জি বা চতুর্থ জেনারেশন মোবাইল টেলিকমিউনিকেশন প্রযুক্তিতে 6 GHz পর্যন্ত ফ্রিকোয়েন্সি ব্যবহার করা যায়। HSPA+, WiMAX চতুর্থ জেনারেশন মোবাইল টেলিকমিউনিকেশন প্রযুক্তি হলেও LTE হচ্ছে অন্যতম 4জি। কেননা এর সর্বোচ্চ গতিসীমা প্রায় ৫০ মেগাবিট পার সেকেন্ড।
5G
5G এর পূর্ণ রুপ হচ্ছে Fifth Generation। 5জি বা পঞ্চম জেনারেশন মোবাইল টেলিকমিউনিকেশন প্রযুক্তিতে ফ্রিকোয়েন্সির পরিসীমা 30 GHz থেকে 300 GHz হবে। পঞ্চম জেনারেশন নেটওয়ার্কে অত্যন্ত উচ্চ ফ্রিকোয়েন্সির ব্যবহার করা হতে পারে। 5জি এখনো চালু করা হয়নি। এটি বর্তমানে পরীক্ষামুলক পর্যায়ে আছে। তবে এর সর্বোচ্চ গতিসীমা অনুমান করা হচেছ প্রায় ১০০ মেগাবিট পার সেকেন্ড এবং latency (ডেটা প্রেরণ করার রিসপন্স টাইম) থাকবে সামান্য।
No comments:
Post a Comment